বাংলাভাষাভাষীদের কাছে গোপাল ভাঁড় যেমন বুদ্ধিদীপ্ত হাস্যরসের প্রতীক; ঠিক তেমনই কৌতুকপূর্ণ মেধাবী মানুষ হোজ্জা নাসিরুদ্দীন। তিনি ছিলেন একজন সুফী ও হাস্যরসাত্মক ব্যক্তিত্ব। তার জন্মস্থান তুরস্কের 'এসকিসেহির' প্রদেশের 'সিভরিহিসা'র জেলার 'হোর্তু' গ্রামে। তুরস্কের 'কোনিয়া' প্রদেশের 'আকসেহির' শহরে জীবনের শেষ দিনগুলো কাটান। তিনি একজন দার্শনিক, সুফী, জ্ঞানী এবং রম্যরসবোধসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। জীবদ্দশায় তিনি বিভিন্ন দেশে বাস করেছেন। তাই ইরান, উজবেকিস্তান, আজারবাইজান, আফগানিস্তান, তুরস্ক বিভিন্ন দেশ হোজ্জা কে নিজেদের দেশের মানুষ বলে মনে করে। তবে তুরস্কের আকসেহির শহরে প্রত্যেক বৎসরের ০৫ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত 'আন্তর্জাতিক নাসির উদ্দীন হোজ্জা উৎসব' পালন করা হয়। তিনি ১২৭৫ থেকে ১২৮৫ সালের মধ্যে মারা যান বলে ধারণা করা হয়। বিভিন্ন দেশে তিনি পরিচিতি মোল্লা নাসিরুদ্দীন নামে। চীনে তিনি আফান্দি নামে পরিচিত।

বাংলাভাষাভাষীদের কাছে গোপাল ভাঁড় যেমন বুদ্ধিদীপ্ত হাস্যরসের প্রতীক; ঠিক তেমনই কৌতুকপূর্ণ মেধাবী মানুষ হোজ্জা নাসিরুদ্দীন। তিনি ছিলেন একজন সুফী ও হাস্যরসাত্মক ব্যক্তিত্ব। তার জন্মস্থান তুরস্কের 'এসকিসেহির' প্রদেশের 'সিভরিহিসা'র জেলার 'হোর্তু' গ্রামে। তুরস্কের 'কোনিয়া' প্রদেশের 'আকসেহির' শহরে জীবনের শেষ দিনগুলো কাটান। তিনি একজন দার্শনিক, সুফী, জ্ঞানী এবং রম্যরসবোধসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। জীবদ্দশায় তিনি বিভিন্ন দেশে বাস করেছেন। তাই ইরান, উজবেকিস্তান, আজারবাইজান, আফগানিস্তান, তুরস্ক বিভিন্ন দেশ হোজ্জা কে নিজেদের দেশের মানুষ বলে মনে করে। তবে তুরস্কের আকসেহির শহরে প্রত্যেক বৎসরের ০৫ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত 'আন্তর্জাতিক নাসির উদ্দীন হোজ্জা উৎসব' পালন করা হয়। তিনি ১২৭৫ থেকে ১২৮৫ সালের মধ্যে মারা যান বলে ধারণা করা হয়। বিভিন্ন দেশে তিনি পরিচিতি মোল্লা নাসিরুদ্দীন নামে। চীনে তিনি আফান্দি নামে পরিচিত।

বিস্তারিত