মোট এগারটি গল্প নানা চরিত্র ও বিষয় অদ্ভূত সব ঘটনা ঘটিয়ে পাঠকের কৌতুহলকে জাগিয়ে রাখে। ফলে পাঠক কখনও ঘোড়ায় চড়ে টগবগ করে কাঁচ পাহাড়ে উঠে যায় সেখানে বাস করা রাজকন্যার হাত থেকে সোনার আপেল নিতে, কখনও কখনও পাঠক ডাইনীর হাতে বন্দী মেয়েটির জন্য ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। কখনও বা হাতি ও কচ্ছপকে পাশে নিয়ে ময়না পাখির কথা শুনতে উৎসাহী হয়ে ওঠে, কখনও বা বানরছানার সাথে অর্থহীন সব দুষ্টুমিতে আনন্দিত হয়ে ওঠে। সূচীপত্রে উল্লেখিত গল্পের শিরোনাম পড়লেই গল্পগুলোর স্বাদ উপভোগ করা যাবে।
বইয়ের ভূমিকায় লেখক যা বলেছেন তার একাংশ দেখে নেয়া যাক।
“… দারুণ দারুণ কিছু মজার রূপকথার গল্প নিয়েই রচিত হয়েছে 'রূপকাহিনীর রাজ্যে'। রোমাঞ্চকর আর গা শিউরে উঠা গল্পগুলো পড়তে ভীষণ মজা পাবে শিশু-কিশোররা। কারণ তাদের মনের প্রত্যাশাই প্রতিফলিত হয়েছে গল্পগুলোর পরতে পরতে।"
ভূত-প্রেত, রাক্ষস-ডাইনী, জ্বীন-পরী, রাজপুত্র-রাজকন্যার গল্প শুনতে সবাই ভালোবাসে। সারা পৃথিবীর শিশুরা শৈশবে তাদের বাড়ির বয়স্ক ব্যক্তির নিকট নানারকম মজার মজার গা শিউরানো দৈত্য-দানবের গল্প শুনতে থাকে। সন্ধ্যাবেলা হ্যারিকেন জ্বালিয়ে তার চারপাশে গোল হয়ে বসে হরেক রকম অলৌকিক বা ভৌতিক গল্প শোনার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। এরকম কিছু আকর্ষণীয় রোমাঞ্চকর গল্প দিয়ে সাজানো মোবারক হোসেন খান- এর "রূপকাহিনীর রাজ্যে" গল্পের বইটি।
সম্পূর্ণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন
0 মন্তব্যসমূহ