"প্রিয়জনহীন পরবাসে ডায়েরীর মতো এই লেখাগুলো লিখেছিলাম, উদ্দেশ্য ছিলো দেশে প্রত্যাবর্তন ক'রে পত্রপত্রিকায় কিছু প্রকাশ করবো। কিছু কিছু বেরিয়েছিলোও। তারপর প্রিয়জনদের নির্বন্ধের কাছে নতি স্বীকার ক'রে 'জার্মানীর জর্নাল' নামে একটি ছোট বই বের করা হয়। ১৯৭৯-র অক্টোবর থেকে '৮১-র অক্টোবর পর্যন্ত পরিবেশনায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নেয়া সত্ত্বেও 'জার্মানীর জর্নাল'-এর প্রথম সংস্করণ নি:শেষ হয়ে যায়।....অবশ্য আমি জার্মানী গিয়েছিলাম ব'লেই নয়, জার্মানদের সম্পর্কে আমার আগ্রহ দীর্ঘদিন থেকে বিদ্যমান। তাঁদের চৈতন্যের স্বরূপ জানার চেষ্টা করছি গত একযুগ যাবৎ। যদিও জার্মানী একটি শিল্প-দানব কিন্তু আমার উৎসাহ সে-দেশের শিল্প-সাহিত্য-দর্শনের প্রতিই।"
লেখকের ভুমিকা গ্রন্থটির কিছু প্রতিচ্ছবি স্পষ্ট করেছে।

জার্মান সংস্কৃতি এই গ্রন্থের প্রধান আলোচ্য বিষয়। লেখকের মনস্কতা আমাদের গ্রন্থপাঠকে সমৃদ্ধ করেছে।

সূচীপত্রের কয়েকটি শিরোনাম:-
  • তপোবন নগরী
  • গ্যেয়েটের নগরী
  • ইগলু
  • নাইট ক্লাবের নগরী

লেখকের ভুমিকা গ্রন্থটির কিছু প্রতিচ্ছবি স্পষ্ট করেছে। জার্মান সংস্কৃতি এই গ্রন্থের প্রধান আলোচ্য বিষয়। লেখকের সংস্কৃতিমনস্কতা আমাদের গ্রন্থপাঠকে সমৃদ্ধ করে। জার্মানী নামক দেশটি শিল্প-সাহিত্য-দর্শন অর্থাৎ সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক লেখক ' সৈয়দ আবুল মকসুদ' এর ভাষ্যে বিভিন্ন বৈচিত্র্য নিয়ে আলোচ্য 'জার্মানীর জর্নাল' গ্রন্থে ফুটে উঠেছে। ভ্রমণপ্রিয় মানুষের কাছে এই বই অবশ্যই আদরণীয় বলে বিবেচ্য হবে।

বিস্তারিত পড়ুন